প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে স্পিডবোটও টলারের মাধ্যমে ভোলায় আসছে শত শত মানুষ।
মোঃ বাবুল রানা
করোনা মোকাবেলায় সরকার যে লকডাউন দিয়েছে তা অমান্য করে দ্বীপ জেলা ভোলা প্রতিদিন স্পিডবোট ও টলারে করে শত শত যাত্রী ভোলায় আসছে।
আমরা যাত্রীদের সাথে কথা বলি তারা জানান নিরুপায় হয়ে ভাড়া বেশি দিয়ে স্বজনদের তানে বাড়িঘরে আসছে।
এবং স্পিডবোট ও টলার চালক রয়েছে আমরা তাদের সাথে কথা বললে টলার চালকরা জানান তারা যাত্রীদের নিরুপায় ডেকেই অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে এবং প্রশাসনের চোখে ফাঁকি দিয়ে যাত্রী নিয়ে আশা যাএয়া করছে।
প্রতিদিন মজু চৌধুরীর ঘাট থেকে ভোলার ইলিশা ঘাটে স্পিডবোট ও টলারে শত শত যাত্রী নিয়ে আসছে, আমি আজ একজনের সাথে মুখোফোনে কথা বলি তিনি আমায় জানান লক্ষীপুর মধু চৌধুরীর ঘাটে ঈদের এই কয়েক দিনে অনেক যাত্রী আটকে পড়ে থাকে, পড়ে স্পিডবোট ও টলার সেই খানে একটা চক্র রয়েছে একটা সেন্টিগ্রেড আছে সেই খানে স্পিডবোট ও টলার চালকদের মুখোফোনের মাধ্যমে তথ্য দেয়, তাদের তথ্য অনু বলে তারা প্রশাসনের হাত থেকে বাঁচার জন্য ঘাট থেকে অন্য এক নিরাপদ জায়গায় ঘাট করে যাত্রী নামাচ্ছে যাত্রীদের যে জায়গায় নামানোর কথা কিন্তু সেই জায়গায় নামানো হচ্ছে না।
আরেকটা কথা না বললেই নয় এই স্পিডবোট ও টলার গুলো সন্ধার পড় এবং গভীর রাতে চলাচল করে সেই সময় প্রশাসনের তল না থাকার কারণে তারা এই সুযোগ বুঝে চলাচল করে একটু বেশি দিনের বেলায় তেমন একটা চলাচল করে না।
আমি এক টলার স্টাফের সাথে কথা বললে তিনি জানান ঘাটের ইজারা যারা তাদের মুখোফোন করে বললেই যাত্রী নেওয়া আশা করে।
আমরা ইলিশা থানার নৌ কর্মকর্তা রয়েছে সুজন পাল তার সাথে কথা বলেছি, তিনি জানান দিনের বেলায় তারা টহল দিচ্ছে নদীতে তাদের চোখে যে স্পিডবোট ও টলার গুলো চলাচল করে তারা সেই গুলো আটক করেছে কিন্তু রাতে যে বিষয় টা তাদের পক্ষে সম্ভব হবে উঠেনি।
আর যে দালাল চক্র আছে তারা প্রশাসন ও গণমাধ্যমকর্মীকে নজরদারিতে রেখেই তারা টলার চালকদের সব বিষয় জানিয়ে দেয়, তার জন্য যে জায়গায় ঘাট করার কথা সেই জায়গায় ঘাট না করে অন্য জায়গায় ঘাট করে।
যাত্রীরা বলে ঈদের আর কয়েক দিন বাকি আছে তাই সরকারের আদেশ মেনেই পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ করার জন্য বেশি ভাড়া দিয়েও ভোগান্তি সহ্য করে চলাচল করতেছি।