দৌলতখানে ৯/১১ ব্যাচের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
স্টাফ রিপোর্টারঃ
যেথায় থাকি যে যেখানে, বাঁধন আছে প্রাণে প্রাণে” এই প্রাণের বাধঁনে একত্রিত হয়েছিল ভোলা জেলার দৌলতখান এর এসএসসি ২০০৯/ এইচএসসি ২০১১ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থীরা। গত ৩০শে জুন, ২০২৩ রোজ শুক্রবার দিনব্যাপী এ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের পরের দিন সকাল সকাল সাবেক শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে দৌলতখান সরকারি আবু আব্দুল্লাহ কলেজ মাঠ।
বেলা ৩ ঘটিকায় কেক কেটে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এর পর র্যালি ও বৃক্ষরোপণ এর মাধ্যেমে মুল পর্ব শুরু হয়। পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজন করা হয় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। সন্ধ্যার পর, স্মৃতিচারন, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাতের খাবার এর মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
অনুষ্ঠানে আগতরা বলেন, আমরা শৈশব-কৈশোরের খোঁজে এখানে ছুটে এসেছি, স্বপ্নের দরবারে, স্মৃতির আঙিনায়।
অনুষ্ঠানের যুগ্ন আহবায়ক মুশফিকুর রহমান বলেন, “পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সুখ-দুঃখের স্মৃতি রোমন্থন করার সুযোগ ঘটে। এর মাধ্যমে পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়।”
ওই ব্যাচের পুনর্মিলনী উৎসবে সাবেক শিক্ষার্থীরা মেতে উঠেছিলেন আনন্দে, যেন খুঁজে পেয়েছিলেন নিজেদের শৈশব। সবাইকে আবার একসঙ্গে পেয়ে যেন কর্মজীবনের সব ক্লান্তি দূর হয়ে গিয়েছিল সতীর্থদের। মধুর মিলনে সতীর্থরা একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও কোলাকুলির মাধ্যমে বন্ধুত্বের নতুন বন্ধন তৈরি করেন। সব ভেদাভেদ ভুলে সবাই একই মিশেলে মিলিত হন।
অনুষ্ঠানের সহোযোগিতায় ছিলো, লাইফ কেয়ার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও দেবনাথ জুয়েলার্স। মিডিয়া পার্টান হিসেবে ছিলো, বার্তা সংযোগ।
যেথায় থাকি যে যেখানে, বাঁধন আছে প্রাণে প্রাণে” এই প্রাণের বাধঁনে একত্রিত হয়েছিল ভোলা জেলার দৌলতখান এর এসএসসি ২০০৯/ এইচএসসি ২০১১ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থীরা। গত ৩০শে জুন, ২০২৩ রোজ শুক্রবার দিনব্যাপী এ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের পরের দিন সকাল সকাল সাবেক শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে দৌলতখান সরকারি আবু আব্দুল্লাহ কলেজ মাঠ।
বেলা ৩ ঘটিকায় কেক কেটে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এর পর র্যালি ও বৃক্ষরোপণ এর মাধ্যেমে মুল পর্ব শুরু হয়। পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজন করা হয় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। সন্ধ্যার পর, স্মৃতিচারন, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাতের খাবার এর মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
অনুষ্ঠানে আগতরা বলেন, আমরা শৈশব-কৈশোরের খোঁজে এখানে ছুটে এসেছি, স্বপ্নের দরবারে, স্মৃতির আঙিনায়।
অনুষ্ঠানের যুগ্ন আহবায়ক মুশফিকুর রহমান বলেন, “পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সুখ-দুঃখের স্মৃতি রোমন্থন করার সুযোগ ঘটে। এর মাধ্যমে পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়।”
ওই ব্যাচের পুনর্মিলনী উৎসবে সাবেক শিক্ষার্থীরা মেতে উঠেছিলেন আনন্দে, যেন খুঁজে পেয়েছিলেন নিজেদের শৈশব। সবাইকে আবার একসঙ্গে পেয়ে যেন কর্মজীবনের সব ক্লান্তি দূর হয়ে গিয়েছিল সতীর্থদের। মধুর মিলনে সতীর্থরা একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও কোলাকুলির মাধ্যমে বন্ধুত্বের নতুন বন্ধন তৈরি করেন। সব ভেদাভেদ ভুলে সবাই একই মিশেলে মিলিত হন।
অনুষ্ঠানের সহোযোগিতায় ছিলো, লাইফ কেয়ার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও দেবনাথ জুয়েলার্স। মিডিয়া পার্টান হিসেবে ছিলো, বার্তা সংযোগ।