আশার আলো ছড়াচ্ছে “ভয়েস অফ ইনসাফ আরীফুল্লাহ শাহী
স্টাফ রিপোর্টার
আশার আলো ছড়াচ্ছে “ভয়েস অফ ইনসাফ ” আরীফুল্লাহ শাহী
আশার আলো ছড়াচ্ছে
“ভয়েস অফ ইনসাফ “
ভয়েস অফ ইনসাফ। সুন্দর অর্থবহ একটা নাম।
কাজও সুন্দর মাশাআল্লাহ। শত এবং হাজারো মেধাবীরা এখানে যুক্ত আলহামদুলিল্লাহ। এক সময় মিড়িয়া বলতে আমরা যা মনে করতাম, তা হলো মিড়িয়া এটা কোনো ভালো কাজ না,এটা সওয়াবের কাজ না।বুঝতাম মিড়িয়া মানি মিথ্যা, অপপ্রচার আর মানুষ হয়রানির মাধ্যম। কিন্তু সেই ধারণা আজ পরিবর্তন হলো।সত্য প্রচারে মিড়িয়ার ভুমিকা অনন্য। সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরতে মিড়িয়ার বিকল্প নেই।
সমাজ পরিবর্তনে মিড়িয়ার ভুমিকা
আজ দেখুন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে অন্ধকার, অপসংস্কৃতি, আর বেহায়াপনায় ভরপুর। মডেল আর নায়ক -নায়িকা, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী সবার আসল চেহেরা আমাদের কাছে পরিস্কার হলো।মদের বার,বিভিন্ন অশ্লীল কার্যক্রম এতোদিন দৃষ্টি গোচর হয়নি।
এতোদিন কি তাহলে সাংবাদিক ছিলনা?
মিড়িয়া কর্মীরা জাগ্রত ছিলনা?
ছিল,তবে সেটা ছিল মাদ্রাসা এবং আলেম ওলামাদের ব্যাপারে।যুগান্তর, প্রথম আলো,একাত্তর টিভি,বিবিসি থেকে শুরু করে সব মিড়িয়া মসজিদ, মাদ্রাসা, ধর্ম এবং আলেম ওলামাদের নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াতো। মিথ্যা এবং অপপ্রচারে সক্রিয় ছিল এবং এখনো আছে।
তাহলে তারা সত্য টা কেন বলেনা?
মূল কারণ হলো এগুলো বিদেশি এজেন্ট হয়ে এদেশের মানুষের উপর রাজত্ব করতে চাই। এগুলো দেশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেনা।দেশের কল্যান চায়না।এদের অপপ্রচারে এখন জনগণ কান দেয়না।
সত্য মিড়িয়ার প্রয়োজন
এসব মিড়িয়ার বিপরীত একটা সত্য মিড়িয়ার প্রয়োজন। যারা ন্যায়ের কথা প্রচার করবে।সমাজের আসল চিত্র তুলে ধরবে।জীবনবাজি রেখে সত্য উদঘাটন করেই ছাড়বে। কোনো বিদেশি এজেন্ট নয় বরং দেশের কল্যানে কাজ করবে।দূর্নীতি ও দঃশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার আওয়াজ তুলবে।সত্য প্রচারে হবে নির্ভীক। সেরকম মিড়িয়ার স্বপ্ন কি আমরা দেখতে পারব?
আশার আলো ছড়াচ্ছে
ভয়েস অফ ইনসাফ
ভয়েস অফ ইনসাফ, নামের সাথে কাজের মিল রয়েছে। মানুষের আশার প্রতীক হয়ে কাজ করে যাচ্ছে।সত্য প্রচারে তারা নির্ভীক এবং সাহসের সাথে এগিয়ে যাচ্ছে। সমাজের আসল চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছে।অন্যায় ও অসত্য পথে নয়, বরং সত্য পথে দীনের একটা দাওয়াতি কাজে মেহনত করছে।সর্বোপরি আশার আলো ছড়াচ্ছে ভয়েস অফ ইনসাফ। এগিয়ে যাক লক্ষপানে ভয়েস অফ ইনসাফ।