ভোলায় ভিবিডি’র উদ্যেগে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের সাথে ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মোহাম্মদ রিয়াজ হোসেন
স্টাফ রিপোর্টার
কোভিড ১৯-এর দ্বিতীয় তরঙ্গের কারণে আমরা আবার একটি শক্ত সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যেখানে আমরা নিজেকে এবং আমাদের পরিবারকে সুরক্ষিত ও সুরক্ষিত রাখতে আমাদের স্তরের সর্বাত্মক চেষ্টা করছি। কোভিডের এই নজিরবিহীন পরিস্থিতিতে আমরা দ্বিতীয়বারের মতো পবিত্র রমজান পাচ্ছি। মহান আল্লাহ আমাদের পবিত্র রমজান মাসটি পালনের জন্য আরও শক্তি ও ধৈর্য দান করুন।
যেহেতু আমাদের সবার কাছে এই মাসের ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে, তাই আমরা ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ১০ বছর পূর্তি, উদযাপনের জন্য ২ মে ২০২১ ইং রোজ রবিবার ভোলা সদর সেকান্দার আলী মাদ্রাসার শতঅধিক শিক্ষার্থীদের সাথে ইফতার ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয় ।
জাগো ফাউন্ডেশন একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যা গত ১৪ বছর ধরে বাংলাদেশের ১১টি জেলায় মোট ১২টি ইংলিশ ভার্সন স্কুলের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করছে। ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ(ভিবিডি) জাগো ফাউন্ডেশনের ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এর একটি অলাভজনক তরুণ সংগঠন যারা তরুণ ও যুব সমাজের স্বেচ্ছাসেবার মাধ্যমে সকলকে সামাজিক দায়বদ্ধতার বার্তা প্রেরণ করে এবং প্রত্যেকের মূল্যবোধের পরিবর্তনে কাজ করে সারা দেশের ৫০ টির ও বেশী জেলায় ৪০ হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক কর্মী নিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় সমস্যা ও সম্ভাবনা যে কোনো দুর্যোগ শিক্ষা স্বাস্থ্য পরিবেশ ইত্যাদি নিয়ে কাজ করছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ভোলা জেলার সভাপতি মনিরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক শাখাওয়াত হোসাইন,অর্থ সম্পাদক ইসমাইল,জনসংযোগ কর্মকতা শাহিন,প্রজেক্ট অফিসার খালেদ বিন কবির,জনসম্পদ অফিসার আল জোবায়ের,কমিটি মেম্বার শহিদুল ইসলাম,ইসরাফিল,আমির হামজা,নকিব,তৌহিদুর রহমান ,রিয়াজ প্রমুখ।
ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ভোলা জেলার সভাপতি মনিরুল ইসলাম বলেন,
ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ভোলা জেলায় দীর্ঘ দিন ধরে সুনামের সহিত সামাজিক উন্নয়ন মুলক অনেক কাজ করছে এবং করোনা প্রতিরোধ মুলক প্রচার প্রচারনা করেন এবং গরিব দারিদ্র মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন যার পিছনে ছিলো ভলান্টিয়ার ও সমাজের দানশীল ব্যক্তিদের সহযোগিতা।
তিনি আরো বলেন, আমরা সব সময় চাই আমাদের আশে পাশে মানুষ গুলো ও যেনো একটু হাসুক মন খুলে এবং ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক এটাই কামনা।
আমরা বিশ্বাস করি এ ধরনের কার্যক্রম দেশে স্বেচ্ছাসেবাকে আরো অগ্রসর করবে এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।