সহস্ত্রাধীক মোটরসাইকেল যোগে মহব্বতজান চৌধুরীর পক্ষ থেকে এমপি মুকুলকে বরণ ।

ভোলার কথা
ভোলার কথা সম্পাদক
প্রকাশিত: ১২:৫৪ অপরাহ্ণ, মার্চ ১২, ২০২২

 

ইশতিয়াক আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টারঃ

ভোলা-২ আসনের তরুণ সাংসদ আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপিকে ফুলেল শুভেচছা দিয়ে বরণ করেন মহব্বতজান চৌধুরী ।

১১ ই মার্চ শুক্রবার বেলা ১২ ঘটিকায় এক হাজার মোটরসাইকেলের বহর যোগে দৌলতখাঁন লঞ্চ ঘাটে এমপি মুকুলকে ফুলেল শুভেচছা দিয়ে বরণ করে নেন বোরহানউদ্দিন উপজেলার ঐতিহ্যবাহী আঃ জব্বার মিয়া বাড়ির কৃতি সন্তান এবং সাবেক বোরহানউদ্দিন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মহব্বতজান চৌধুরী । এই সময় আরও উপস্থিত ছিলেন – টবগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব জসিম উদ্দিন হাওলাদার, পক্ষিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন সর্দার, ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বেলায়েত হোসেন, মোঃ হালিম এবং আশরাফুল আলম শিশু সহ সাংবাদিকবৃন্দ।

এমপি আলী আজম মুকুল বলেন – বোরহানউদ্দিন দৌলতখানের আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী ও সমর্থক কারো সাথে আমার মনোমালিন্য হয়নি আমি যতটুকু পেরেছি সবার সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। মহব্বত জান চৌধুরী মামা আমাকে বরণ করার জন্য বোরহানউদ্দিনের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে মহব্বত জান চৌধুরী মামার নেতৃত্ব প্রথমে বাংলাবাজার ফাতেমা খানম মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে সকলকে নিয়ে তার বাসা থেকে রান্না করে আনা খাবার খেয়ে সকল নেতৃবৃন্দকে নিয়ে দৌলতখান লঞ্চ ঘাটে আমাকে বরণ করে। এই জন্য মহব্বত জান চৌধুরী মামাকে ধন্যবাদ। মনের অজান্তেই আপনাদের সাথে আমার মান অভিমান হতে পারে কিন্তুু নৌকার সাথে মান অভিমান থাকতে পারেনা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হলে আমাদের সবাইকে সকল মানঅভিমান ভূলে একই ছাঁদের নীচে এসে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আজ আমি আপনাদের উপস্থিতিতে আনন্দিত অনেকেই যারা মান অভিমান করে দূরে ছিলেন আজ আমার ডাকে সাড়া দিয়ে কষ্ট করে মহব্বত জান চৌধুরী মামার নেতৃত্বে সকাল হতে দুপুর ৩টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে আমাকে বরণ করে পুনরায় বোরহানউদ্দিনের বাসা পর্যন্ত আসার জন্য -সকল নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কে আবারো সংগ্রামী শুভেচ্ছা জানাই। আরও বলেন

২০২৩ সালে জাতীয় নির্বাচন এই নির্বাচনকে সামনে রেখে সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলেয়ে কোন ব্যক্তির পক্ষে নয়, নৌকার পক্ষে কাজ করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবো। ইনশাআল্লাহ পরিশেষে আবারও ধন্যবাদ জানাই যারা আমাকে বরণ করার জন্য দৌলতখান লঞ্চ ঘাট পর্যন্ত যাওয়ার জন্য।