কঠোর লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্থ ক্ষুদ্র দোকানীরা

ভোলার কথা
ভোলার কথা সম্পাদক
প্রকাশিত: ৫:০৯ অপরাহ্ণ, জুলাই ৮, ২০২১

 

মোঃইসমাইল বিশেষ প্রতিনিধি

করোনায় যে হারে মৃত্যু ও আক্রান্ত হচ্ছে,কঠোর লকডাউনে বিধিনিষেধ বাড়ানো ছাড়া সরকারের কাছে অন্য কোনো পথ খোলা নেই ও সংক্রমণের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আগের সব বিধিনিষেধ ও কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় ৭ জুলাই মধ্যরাত থেকে ১৪ জুলাই মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত কঠোর লকডাউনের মেয়াদ বিধিনিষেধ আরোপের সময়সীমা বাড়ানো হয়।

আজ কঠোর লকডাউন এর ২য় সপ্তাহে ভোলার বিভিন্ন এলাকায় সরজমিন পরিদর্শন করতে গেলে দেখা যায়। জানবাহনের পরিমান খুবই কম, মাঝে মধ্যে দু একটা পরিবহন দেখা গেলেও চোখে পড়ার মতো নয়।

এদিকে ছোট ছোট খুচরা মুদি ব্যবসায়ীরা রয়েছে নানা দুশ্চিন্তায়, কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে জন্য প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট ও জরিমানার ভয়ে অনেক ক্রেতারা দোকানে আসছেনা ফলে তারা তাের ব্যবসায় নিয়ে অনিশ্চয়তার মূখে।
আসছে পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় কিভাবে তাদের পরিবারে সদস্যদে চাহিদা পূরণ করবে, কিভাবে দোকান ভাড়া দিবে, হাজার লক্ষ্য ঋণের টাকা পূরণ করবে এসব নিয়ে হিমসিম খাচ্ছে।

অপরদিকে, কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নের জন্য প্রথম থেকে এখনো প্রযন্ত বহাল রয়েছে প্রশাসন এর করা নিরাপত্তার সাথে টহল ব্যবস্থা। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে রয়েছে চেকপোস্ট। প্রয়োজনীয় পরিবহন ব্যতিত কোন পরিবহন চলাচল করতে দেওয়া হচ্ছেনা।
পাশাপাশি প্রয়োজনিয় পরিবহনগুলো ভালভাবে জিজ্ঞেসাবাদ করে চলাচল করতে দিচ্ছে নতুবা সরকরি আইন অনুযায়ী জরিমানা বা জেল দেওয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে জনগনকে স্বাস্থ্য বিধি সম্পর্কে সচেতনতা সহ সর্বক্ষণিক টহল দিয়ে যাচ্ছে প্রশাসন।