গরিব-দুঃখী ও মেহনতি মানুষের সহযোদ্ধা, মোঃ পারভেজ

ভোলার কথা
ভোলার কথা সম্পাদক
প্রকাশিত: ৯:৩০ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২৪

মোঃ আশরাফুর রহমান ইমনঃ

ভোলার শিবপুর রসোমুদ্দি পাটারি বাড়ি মধ্য রতনপুর ৮ নং ওয়ার্ডের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গরিব-দুঃখী ও মেহনতি মানুষের সহযোদ্ধা, মোঃ পারভেজ, অনিষ্টকে বিনাশ করে দ্রুত পায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন আলোর জগতে। তিনি চান ওই আলোকচ্ছটায় ভস্মীভূত হয়ে যাক সমাজের সকলের সব বাধা-বিপত্তি, প্রতিবন্ধকতা, কুসংস্কার, কুটিল আর যতকিছু আধার। জেগে উঠুক মানবতা, ভেসে যাক অন্যায়-অপবাদ, অপসংস্কৃতি আর যত অপরাধ।

সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারা বিগত দিনের আওয়ামী লীগের সরকারের দ্বারা মামলা হামলা নির্যাতন অত্যাচার সহ্য করে গরিব-দুখী মেহনতির মানুষের জন্য কিছু করার প্রতিফলন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন, এ এলাকার বাংলাদেশ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, কৃষকদল, শ্রমিকদলের তৃণমূলের নেতা-কর্মীসহ সমাজের নিচুতলার মানুষ যারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই বৈষম্যের শিকার, যারা দীর্ঘদিনের উন্নয়নবঞ্চিত, অদূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে যারা সব রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত, যেসব মানুষ বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে মারা যায় যদিও সবার জন্য স্বাস্থ্য এবং সবার জন্য সমান চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করবেন সরকার, কিন্তু সঠিক নেতৃত্বের অভাবে তারা তাদের প্রাপ্য সেই সেবা থেকে বঞ্চিত, এসব মানুষ আস্তে আস্তে একত্রিত হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা মোঃ পারভেজের নেতৃত্বে আগামীতে সমাজব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন। নবীন-প্রবীণ উভয় শক্তির সমন্বয়ে এক দুর্ভেদ্য মানবসমাজ গঠনের আশ্চর্য গুণের অধিকারী মোঃ পারভেজ হবেন সামনের দুর্গম পথ চলায় তাদের পথের সাথী।

এ ব্যাপারে এলাকার একাধিক মানুষের কাছে মোঃ পারভেজের জনপ্রিয় উত্থানের গল্প শুনতে চাইলে তারা জানান, মোঃ পারভেজ সাধারণ কৃষক পরিবারের সন্তান হওয়ায় কৃষিনির্ভর ও দরিদ্র এ এলাকার মানুষের সমস্যার কথা তিনি খুব সহজেই বুঝতে পারেন। কারণে-অকারণে সব সময় তাদের কাছে ছুটে যান, এলাকার মানুষের কোনো সমস্যা, দুর্ঘটনা, বিপদ-আপদের কথা শুনলেই তিনি ঢাকা থেকে ছুটে এসে ওইসব মানুষের পাশে দাঁড়ান। তার মুখে কেউ কখনও বিরক্তি বা রাগের কোনো লক্ষণ দেখেননি, বরং তিনি সব সময় হাসিমুখে অকৃপণ হাতে অর্থ ব্যয় করেন ভুক্তভোগী মানবসেবায়। মুসলমানদের ঈদ-পার্বণে, হিন্দুদের পুজা-অর্চনায় এবং খ্রিস্টানদের বড়দিনসহ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল দরিদ্র মানুষের উৎসব অনুষ্ঠানে অন্ন, বস্ত্র, নগদ টাকা দিয়ে পরম মমতায় তাদের পাশে দাঁড়ান। অপরদিকে শীতপ্রধান এ অঞ্চলের অসহায়, দুঃস্থ ও শীতার্ত গরিব মানুষের মাঝে প্রদান করেন শীতবস্ত্র।

এছাড়াও মোঃ পারভেজ তুমুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠার পেছনে আর একটি বড় কারণ তিনি মসজিদ-মাদ্রাসাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে মুক্তমনে দান করেন। কন্যাদায়গ্রস্ত পরিবারকে সহযোগিতা করেন শোনামাত্রই। সমাজের নিচুস্তরের মানুষ ও দরিদ্র রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থাসহ অর্থ সহায়তা করেন এমন সংবাদ শুনলেই তিনি স্বয়ং অথবা ক্ষেত্রবিশেষে তার একঝাঁক অতি বিশ্বস্ত ও দক্ষ কর্মীবাহিনী ছুটে যায় সেখানে। এসব কারণে এলাকার মানুষের কাছে ভালবাসার এবং ভরসাস্থলে পরিণত হয়েছেন মোঃ পারভেজ, তিনি জিয়াউর রহমানের একজন আদর্শের সৈনিক হিসেবে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়ান বর্তমান বাস্তবায়ন করা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি নিয়ে, যাতে করে মানুষ বুঝতে পারে জিয়াউর রহমানের সহধর্মিনী বেগম খালেদা জিয়া তাদের সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে চলেছেন। তিনি এলাকার জনগণের মাঝে তারেক রহমানের একটি বার্তাই পৌঁছানোর চেষ্টা করেন, যে তোমরা শান্তিতে ঘুমাও আমরা জেগে আছি তোমাদের পাহারায়।