লালমোহনে পিতা কে ইউপি চেয়ারম্যানের নির্যাতনের বিচার চেয়ে ২ মেয়ের সংবাদ সম্মেলন

ভোলার কথা
ভোলার কথা সম্পাদক
প্রকাশিত: ১২:২৭ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ২৩, ২০২১

বিশেষ প্রতিনিদি ঃ
ভোলার লালমোহনে টাকা দাবী করে না পেয়ে আবুল কালাম নামে এক জনকে মারধর করে আটকে রাখেন ফরাজগন্জ ইউপি চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন মুরাদ। পরে তার ছেলা কামরুজ্জামান জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করে বাবাকে পুলিসের সহায়তা চেয়ারম্যানের কাছতেকে উদ্ধা করে।গত মঙ্গলবার এঘটনা ঘটে
। ঘটনার বিচার না পেয়ে শুক্রবার বিকেলে লালমোহন প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছে নির্যাতিত আবুল কালামের ২ মেয়ে।লিখিত বক্তব্যে নির্যাতিত আবুল কালামের মেয়ে শিমা আক্তার ও রাজিয়া সুলতানা মুন্নি অভিযোগ করে বেলেন. আমাদের দখলিও জমিতে একুই এলাকার মোঃ মুসা নামে এক ব্যাক্তি জোর পুর্বক দখল করে। তিনি দায়মুদ্দিন নামের এক ব্যাক্তি থেকে ওই জমি ক্রয় করেন বলে জানান। দাইমুদ্দিনের জমি দখল না করে আমাদের জমি দখল করার কারনে উপজেলার ফরাজগন্জ ইউপি চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন মুরাদের কাছে অভিযোগ করলে তিনি ২ বার ফয়ছালা বসেন। পরে তিনি আগামী ২৬ জানুয়ারী জমি মেপে দিবেন বলে তারীখ দেন। তবেঁ ১৯ জানুয়ারী রাতে চেয়ারম্যান মুরাদ ও তার ভাই মামুন ডেকে নিয়ে এক লক্ষ পঁয়ষাট্টি হাজার টাকা তাদের কাছে জমা দিতে বলেন। জমি পেতে হলে তাদের কাছে টাকা রাখতে হবে বলে জানান চেয়ারম্যান ও তার ভাই। তখন তার বাবা আবুল কালাম টাকা দিতে অস্বীকৃত জানান। পরের দিন সকাল ১১ টায় আমার বাবাকে আবার চৌকিদার পাটিয়ে ডেকে নেন। এসময় আবারও টাকা দাবিকের চেয়ারম্যান ওই টাকা দিতে রাজি না হওয়া আমার বাবাকে চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন মুরাদ প্রকাশ্যে মারধর করে আটকে রাখেন। তারা অভিযোগ করে আরোলেন. পরে আমাদের ভাই কারুজ্জামান জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করে বাবাকে পুলিশের সহাতায় চেয়ারম্যানের কাছথেকে উদ্ধার করে। এঘটনায় লালমোহন থানায় অভিযোগ দিতে গেলে পুলিশ তাদের কোন অভিযোগ নেয়নি। এঘটনার পরথেকে পুরো পরিবার চেয়ারম্যানের হুমকি ধামকি ও দাপটে অসহায় হয়ে পরেছেন। তারা নিরাপত্তা হিনতায় ভোগছেন। তাই সাংবাদিক দের মাধ্যমে এঘটনার নেজ্জ বিচার দাবী করেছেন তাড়া। এ বেপারে ইউপি চেয়ারম্যান মুরাদের কাছে জান্তে চাইলে তিনি বলেন। ২০১২সালে আবুল কালাম একুই এলাকার মোস্তফার কাছে জমি বিক্রির কথা বলে ১৬০০০০ টাকা নেন। পরে মোস্তফাকে টাকা ফেরত না দিয়ে ওই জমি অন্যএ বিক্রি করেদেয়। এস্তানিয় দের পয়চালার মাধ্যমে মোস্তফাকে ৯৫০০০/হাজার টাকা ফেরত দিলেও বাকি টাকা ফেরত দেয়নি। ওই টাকা ফেরত দিবে বলে আপমার থেকেও আবুল কালাম কয়ক বার সময় নেয়। ২০ জানুয়ারী সেজন্য থাকে ডেকে আনি। তার কাছ থেকে টাকা চাইলে সে আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে. জারন্য থাকে কয়েকটা চর থাপ্পর মেরেছি।