প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমল মতি শিশুদের উপবৃত্তি পাওয়ায় অনিশ্চিতা সৃষ্টি।

ভোলার কথা
ভোলার কথা সম্পাদক
প্রকাশিত: ৪:৫৫ অপরাহ্ণ, মে ২৫, ২০২২

 

রিয়াজ মাহমুদ, স্টাফ রিপোর্টারঃ 

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির ডাটা সাবমিট করতে সার্ভার জটিলতা নিয়ে ভোগান্তিতে আছেন প্রতিটি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। প্রতিটি স্তরে রয়েছে ফাঁকিবাজ ও দুর্নীতিবাজদের ছড়াছড়ি, তাই সবাই ব্যস্ত থাকে তোষামোদিতে । পাড়ে না বলতে কোনো ন্যায্য কথা। দূর্বল সার্ভার ও ডাটার স্পিড কম থাকায় এক একজন শিক্ষার্থীর তথ্য সামিটে ২৫–৩০ মিনিট সময় লাগে। অথচ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ টোটাল সময় দিয়েছে প্রথমে ১৯–২২ মে মাত্র চার দিন পরবর্তীতে ২৩মে সময় বৃদ্ধি করে ২৩–২৫ মে পর্যন্ত তিন দিন। এদিকে অসমাপ্ত তথ্য সামিট করা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন শিক্ষকরা ।

সার্ভার জটিলতার কারনে প্রতিষ্ঠানের সম্পুর্ন ছাত্র ছাত্রীদের তথ্য দিতে না পারলে উপবৃত্তি বঞ্চিত হবে অনেকেই। এক্ষেত্রে দরিদ্র অশিক্ষিত অভিভাবকরা স্থানীয় শিক্ষকদের নানাভাবে কটুক্তি করে, যা শিক্ষক সমাজের জন্যে অসম্মান জনক। অপরদিকে স্থানীয় শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিকট থেকে সময় বৃদ্ধি অথবা পরবর্তীতে অবশিষ্ট তথ্য সাবমিট করার বিষয়ে কোনো কিছুই জানতে পাড়েন না শিক্ষকরা। এ সংক্রান্ত কোনো সুনির্দিষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা নেই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের। তাই চরম অনিশ্চয়তায় মানসম্মান ও হয়রানির আতংকে আছেন শিক্ষকরা। ২৫ মে অসমাপ্ত আংশিক তথ্য সাবমিট দিবেন নাকি সময় বৃদ্ধির আশায় থাকবেন। সার্ভার এতোটাই দুর্বল যে মাত্র তিনটি বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্যই সুষ্ঠ ভাবে সাবমিট করা যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছে শিক্ষক ও অভিভাবকগন।।