চরফ্যাশনে জেনারেল হাসপাতালের জমির মালিকদের সংবাদ সম্মেলন৷

ভোলার কথা
ভোলার কথা সম্পাদক
প্রকাশিত: ৬:৫০ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৩০, ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি:

ভোলার চরফ্যাশন পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ড পানি উন্নয়ন বোর্ড সংলগ্ন প্রস্তাবিত জেনারেল হাসপাতালের নির্ধারিত স্হানের জমির মালিকানার বৈধ কাগজপত্র নিয়ে মালিক পক্ষ মোঃমিজানুর রহমান ও দিলারা বেগম চরফ্যাশন প্রেসক্লাবে গণমাধ্যম কর্মিদের কাছে খরিদা কাগজপত্রসহ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন৷ শনিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২ টায় প্রেসক্লাব ভবনের হলরুমে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সংবাদ সম্মেলনে মোঃ মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্য বলেন, ১৯৬৬-৬৭ সনে নিলামে খরিদ সুত্রে মালিক হলে জয়গুন খানমের নামে রেকর্ডভূক্ত হয়৷ তার মৃত্যুর পরে তার ছেলে মেয়ে ওয়ারিশসূত্রে মালিক হয়৷১৯৯৬ সনে হাল দিয়ারা জরিপে বিবি জয়গুন খানমের নামে প্রিন্ট রেকর্ড পর্চা হয়৷ দিয়ারা রেকর্ড অনুবলে ১০ জুলাই ২০১৯ তারিখে চরফ্যাশন সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে ৪টি দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে সারে ৩৫ শতাংশ বিক্রি করে জয়গুনের খানমের ওয়ারিশগন৷ ক্রয় সুত্রে আমি মিজানুর রহমান ও আমায় সহধর্মিনী দিলারা বেগম মালিক হয়ে সাড়ে ১৫ শতাংশ জমিতে প্রস্তাবিত চরফ্যাশন জেনারেল হাসপাতালের নামে সেবামুলক প্রতিস্ঠান গত ২৬ জানুয়ারি স্হানীয় সংসদ সদস্য ভিত্তি প্রস্হর স্থাপন করেন৷ যার দলিল নং ৪০১৯ অনলাইন নামজারি খতিয়ান নং ১৫৬৪৷ চরফ্যাশন বাজারের বিশিস্ট ব্যবসায়ি সানাউল্লাহ এন্টারপ্রাইজের মালিক মোঃ রিয়াজ ও আবুল হাশেম মাস্টারের দৌহিত্র মেহেদি হাসান রাজিবের প্ররোচণায় জনৈক আবু জাহের তালুকদার কে বাদি করে প্রস্তাবিত জেনারেল হাসপাতালের দলিল বাতিলের জন্য ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে তৈরি ১৯ জানুয়ারি- ২০২১ তারিখে চরফ্যাশন যুগ্ন জজ (২য়) আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করেন৷ যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক প্রতারনা ও মানহানিকর৷ ২৮ জানুয়ারি বাদি ও এডিশনাল পিপি এবং তাদের পক্ষের আইনজীবি গণমাধ্যমকর্মিদের অসত্য ও বিভ্রান্তকর বানোয়াট তথ্য দিয়ে আমাদের প্রস্তাবিত জেনারেল হাসপাতালের নামে অন্যের রেকর্ডীয় জমি দখলের পায়তারা শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করিছে৷ উক্ত সংবাদ সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচার হওয়ায় আমরা খরিদা জমির মালিক হওয়া সত্তেও সামাজিক ও রাজনৈতিক বং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্হ হয়েছি৷ সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, আমি মিজানুর রহমান,দিলারা বেগম,ইকবাল হোসেনসহ ৬ জন ক্রয় সুত্রে মালিক হয়ে প্রায় ১৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ডোবা ভরাট করি৷উক্ত জমিতে আমরা গ্রহীতাগন ভোগদখলে আছি৷ নিয়েছেন৷ ডোবা ভরাটের আগে পরে কেউ উক্ত জমির মালিক দাবি করেনি৷ ভরাটের পরে একটি কুচক্রী মহল অহেতুক হয়রানি করতে মিথ্যা মামলার মাধ্যমে আমাদেরকে হয়রানি করছে খরিদা জমির মালিকানার সকল প্রয়োজনীয় কাগজ ইতিমধ্যে আদালতে দাখিল করেছি৷